পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

রাজা ধর্মপাল

ধর্মপাল ছিলেন পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা।  পাল রাজ বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপালের পুত্র ধর্মপাল দেব উদ্দীয়মান প্রতিপত্তি যুগের সুচনা করেন। তার রাজত্বকাল আনুমানিক ৭৮১-৮২১ খ্রিষ্টাব্দ। তার রাজত্বকালে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ত্রিপাক্ষিক যুদ্ধ।  তার যুগে তিনটি রাজ বংশ প্রতিযোগিতায় নেমেছিল উত্তর ভারতের আধিপত্য বিস্তার করতে। একটি বাংলার পাল বংশ, অন্যটি রাজপুতনার গুর্জর প্রতীহার বংশ এবং তৃতীয়টি দাক্ষিণাত্যের রাষ্ট্রকুট বংশ। বিক্রমশীল  বৌদ্ধ বিহার ও পাহারপুড়ের সোমপুর বিহার ধর্মপালের আরেক কীর্তি। তিনি শাস্ত্রানুসাশন সমন্ধে অবহিত ছিলেন এবং প্রতি বর্ণের লোক যাতে স্ব স্ব নীতি মেনে চলতে পারে সেজন্য তিনি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন। ধর্মপাল কে পাল বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা হিসেবে অভিহিত করা হয়।

পাহারপুড় বৌদ্ধবিহার

পাহারপুড় বৌদ্ধ বিহার নঁওগা জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহারপুড় গ্রামে অবস্থিত।  পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে শতকে এই বিহার নির্মাণ করেছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিষ্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার ক্যানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহারপুড়কে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা বিহারের তুলনা হতে পারে। এটি তিনশত বছর ধরে বৌদ্ধদের ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার,  মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিষ্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।

Natural beauty of Thakurgaon i

ছবি
আমাদের ঠাকুরগাঁও জেলার ফসলের মাঠ। 

স্বপ্ন নিয়ে আমাদের ঠাকুরগাঁও ব্লগ

আমি মোঃ মমিনুল হক। আমি একজন ছাত্র। আমাদের ঠাকুরগাঁও জেলাকে নিয়ে কাজ করার আগ্রহ নিয়ে আমি এই ব্লগ সাইটি তৈরি করছি। কারণ, আমার কাছে ওয়েবসাইট খোলার মত টাকা এবং কারিগরি জ্ঞান নেই। তাই প্রাথমিক স্বপ্নগুলো "আমাদের ঠাকুরগাঁও " এই ব্লগ দিয়ে শুরু করছি।

বিশ্বকাপ ফুটবল

ফুটবল বিশ্বকাপ বিশ্বকাপ ফুটবল বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের কাছে আলন্দের খোরাক জোগায়। বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৯৩০ সালে।  বর্তমান খেলাটি এত জনপ্রিয় যে তা শহর ও গ্রাম সমস্ত জায়গাতেই ছড়িয়ে পড়েছে। এ খেলার সমাদর পৃথিবী জুড়ে।  বিশ্বকাপ খেলার সু্যোগ পায় বিশ্বের সেরা দলগুলো।  সব দেশ খেলায় অংশগ্রহণ করতে না পারলে খেলা উপভোগ করে দারুণভাবে। প্রতি চার বছর পর খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বকাপ ফুটবলের হার ধরে খেলাটি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। বর্তমান খেলাটি নিয়ন্ত্রণ করছে ফেডারেশন অফ ইন্ট্যারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (FIFA)। ফিফার জন্ম ১৯০৪ সালের ২১ মে। বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রথম পরিকল্পনা করেন ফিফার প্রথম সভাপতি হার্সম্যান।তার পরিকল্পনারর বাস্তব রুপ দান করেন ফিফার তৃতীয় সভাপতি জুলে রিমে। প্রথম এ খেলাটির নিয়ম ছিল যে দল পরপর তিনবার জিতবে সে দেশ চিরদিনের মত কাপটি ঘরে নিয়ে যাবে। সেই অনুযায়ী সেই কাপটি চিরিদিনের মত চলে যায় পেলের দেশ ব্রাজিলের কাছে। বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়েজন মহাযজ্ঞের মত। মাসব্যাপী খেলা চলে।  সমস্ত খেলা জুড়ে টান টান উত্তোজনা। বিশ্বকাপ দুটি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়।বাছাই পর্বে প্রাথমিক ...

Importance of Reading English For Today

আজকের বিষয় ১-১২তম শ্রেণি পর্যন্ত ইংলিশ ফর টুডে বই পড়া। ইংলিশ ফর টুডে বইগুলো পড়ার গুরুত্ব অপরীসীম। এগুলো আমাদের পড়ার অভ্যাস সৃষ্টি করে। একটি ভাষার চারটি স্কিলের মধ্যে রিডিং স্কিল অন্যতম।এই রিডিং স্কিলের উপর ভিত্তি করে অন্য তিনটি স্কিল গঠিত হয়। এই বইগুলো পড়ার ফলে  ইংরেজি ভীতি দুর হয় এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। মুলত ক্লাস ওয়ান থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত বইগুলো ইংলিশ বেসিক স্কিল তৈরিতে ব্যাপক ভুমিকা পালন করে। আমাদের শব্দ ভান্ডার সমৃদ্ধ হয়, পড়ার গতি বৃদ্ধি পায় এবং দ্রুত বুঝার সমক্ষতা সৃষ্টি করে। ১২ বছরের ১০টি ইংরেজি বই ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জনের খুটি স্বরুপ। কিন্তু আমাদের মুল সমস্যা আমরা ইংরেজিকে পরীক্ষায় পাশের একটিভ বিষয় হিসেবে গন্য করি শুধুমাত্র। আমরা সেদিন থেকে ইংরেজিতে উন্নতি করব যেদিন থেকে আমরা শুধু পাশ করার জন্য নয় জানার জন্য শিখব।