বিশ্বকাপ ফুটবল
ফুটবল বিশ্বকাপ
বিশ্বকাপ ফুটবল বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের কাছে আলন্দের খোরাক জোগায়। বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৯৩০ সালে। বর্তমান খেলাটি এত জনপ্রিয় যে তা শহর ও গ্রাম সমস্ত জায়গাতেই ছড়িয়ে পড়েছে। এ খেলার সমাদর পৃথিবী জুড়ে। বিশ্বকাপ খেলার সু্যোগ পায় বিশ্বের সেরা দলগুলো। সব দেশ খেলায় অংশগ্রহণ করতে না পারলে খেলা উপভোগ করে দারুণভাবে। প্রতি চার বছর পর খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বকাপ ফুটবলের হার ধরে খেলাটি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। বর্তমান খেলাটি নিয়ন্ত্রণ করছে ফেডারেশন অফ ইন্ট্যারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (FIFA)। ফিফার জন্ম ১৯০৪ সালের ২১ মে। বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রথম পরিকল্পনা করেন ফিফার প্রথম সভাপতি হার্সম্যান।তার পরিকল্পনারর বাস্তব রুপ দান করেন ফিফার তৃতীয় সভাপতি জুলে রিমে। প্রথম এ খেলাটির নিয়ম ছিল যে দল পরপর তিনবার জিতবে সে দেশ চিরদিনের মত কাপটি ঘরে নিয়ে যাবে। সেই অনুযায়ী সেই কাপটি চিরিদিনের মত চলে যায় পেলের দেশ ব্রাজিলের কাছে। বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়েজন মহাযজ্ঞের মত। মাসব্যাপী খেলা চলে। সমস্ত খেলা জুড়ে টান টান উত্তোজনা। বিশ্বকাপ দুটি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়।বাছাই পর্বে প্রাথমিক যোগ্যতার লড়াই চলে। লিগ পদ্ধতিতে খেলে এ খেলায় পয়েন্ট অথবা গোলের ভিত্তিতে চুড়ান্ত দল নির্বাচন করা হয়। চুড়ান্ত পর্যায়ে ৩২ টি দল খেলে। বিশ্বকাপ ফুটবলে দেশের গৌরব ও সম্মান বাড়ানোর জন্য চলে মরণপণ লড়াই। ফুটবল খেলা যেন খেলা নয়, যুদ্ধ। এ খেলায় জেতার মুল্য অনেক সম্মান ও গৌরবের।আর পরাজয়ে আছে গ্লানি। যেখানে গতি, শক্তি, বুদ্ধি, দক্ষতা, পায়ের নিখুঁত কাজ, ডিবলিং, ট্যাকলিং আর সুটের চমৎকার সমন্বয় সেখানেই জয়। বিশ্বের অনেক খেলোয়াড় তাদের ক্রীড়াশৈলী দেখিয়ে দর্শকদের মনে স্থায়ী আসন করে নিয়েছে। এভাবে অনেক তারকা তৈরি হয়েছে ফুটবল বিশ্বকাপে।
বিশ্বকাপ ফুটবল বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের কাছে আলন্দের খোরাক জোগায়। বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৯৩০ সালে। বর্তমান খেলাটি এত জনপ্রিয় যে তা শহর ও গ্রাম সমস্ত জায়গাতেই ছড়িয়ে পড়েছে। এ খেলার সমাদর পৃথিবী জুড়ে। বিশ্বকাপ খেলার সু্যোগ পায় বিশ্বের সেরা দলগুলো। সব দেশ খেলায় অংশগ্রহণ করতে না পারলে খেলা উপভোগ করে দারুণভাবে। প্রতি চার বছর পর খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বকাপ ফুটবলের হার ধরে খেলাটি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। বর্তমান খেলাটি নিয়ন্ত্রণ করছে ফেডারেশন অফ ইন্ট্যারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (FIFA)। ফিফার জন্ম ১৯০৪ সালের ২১ মে। বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রথম পরিকল্পনা করেন ফিফার প্রথম সভাপতি হার্সম্যান।তার পরিকল্পনারর বাস্তব রুপ দান করেন ফিফার তৃতীয় সভাপতি জুলে রিমে। প্রথম এ খেলাটির নিয়ম ছিল যে দল পরপর তিনবার জিতবে সে দেশ চিরদিনের মত কাপটি ঘরে নিয়ে যাবে। সেই অনুযায়ী সেই কাপটি চিরিদিনের মত চলে যায় পেলের দেশ ব্রাজিলের কাছে। বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়েজন মহাযজ্ঞের মত। মাসব্যাপী খেলা চলে। সমস্ত খেলা জুড়ে টান টান উত্তোজনা। বিশ্বকাপ দুটি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়।বাছাই পর্বে প্রাথমিক যোগ্যতার লড়াই চলে। লিগ পদ্ধতিতে খেলে এ খেলায় পয়েন্ট অথবা গোলের ভিত্তিতে চুড়ান্ত দল নির্বাচন করা হয়। চুড়ান্ত পর্যায়ে ৩২ টি দল খেলে। বিশ্বকাপ ফুটবলে দেশের গৌরব ও সম্মান বাড়ানোর জন্য চলে মরণপণ লড়াই। ফুটবল খেলা যেন খেলা নয়, যুদ্ধ। এ খেলায় জেতার মুল্য অনেক সম্মান ও গৌরবের।আর পরাজয়ে আছে গ্লানি। যেখানে গতি, শক্তি, বুদ্ধি, দক্ষতা, পায়ের নিখুঁত কাজ, ডিবলিং, ট্যাকলিং আর সুটের চমৎকার সমন্বয় সেখানেই জয়। বিশ্বের অনেক খেলোয়াড় তাদের ক্রীড়াশৈলী দেখিয়ে দর্শকদের মনে স্থায়ী আসন করে নিয়েছে। এভাবে অনেক তারকা তৈরি হয়েছে ফুটবল বিশ্বকাপে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন